High alert on India-Bangladesh border:সীমান্তে নিরাপত্তা নজরদারি রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিএসএফকে ইতিমধ্যেই সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে, রাজ্য পুলিশকে নজরদারি বাড়াতে হবে। অনুপ্রবেশ নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে বাড়তি সতর্ক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব। বৈঠকে অসম,ত্রিপুরার ডিজিরাও ছিলেন বলে সূত্রের খবর।
রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালক রাজীব কুমার সীমান্ত এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে দেখা করেছেন। সীমান্তের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে তিনি এ নির্দেশ দেন। বিএসএফ ইতিমধ্যেই বিষয়টি অবগত। রাজ্য পুলিশকে আরও সতর্ক হওয়া উচিত বলে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালককেও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এই ঘটনায় সতর্ক করেছিলেন। ত্রিপুরা ও আসামের ডিজিরাও সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
একটি প্রকল্পে বিএসএফের সাথে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলাদেশের অবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে জারি করা “বাংলাদেশ সম্পর্কে কারও কোনও মন্তব্য করা উচিত নয়”। Facebook সহ কোথাও কিছু পোস্ট করবেন না। ভারত সরকার যাই বলুক। রাজ্যের মন্ত্রিসভার সদস্যরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে সতর্কবার্তা পেয়েছেন। সূত্রের দাবি, রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি এই বার্তা দিয়েছেন।(আরও পড়ুন: Kolkata CID Recruitment 2024:কলকাতা সিআইডি দপ্তরে নিয়োগ, বেতন দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত) (আরও পড়ুন: ওরা ছাত্র নয় সন্ত্রাসবাদী! নৈরাজ্য কঠোর হাতে মোকাবিলা করার প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর !)
রাজ্যবাসীর কাছে মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধ, ‘‘বাংলার সবাইকে আমরা শান্ত থাকতে অনুরোধ করব। কেউ যেন উত্তেজনা না ছড়ায়। প্ররোচনায় পা না দেয়। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যা জানাবেন, তাই আমরা করব।’’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবশেষে পদত্যাগ করেন এবং সামরিক চাপের কারণে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এদিন দুপুরে ঢাকা থেকে শেখ হাসিনার হেলিকপ্টার রওনা হয়। বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার পদত্যাগের ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলন ক্ষুব্ধ হয়ে হাসিনার পদত্যাগের ডাক দেয়।
এই দিনে দুপুরে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার উজ জামান প্রতিবাদী ছাত্র, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং জাতির উল্লেখযোগ্য নাগরিকদের সাথে দেখা করেন। তখন থেকেই শেখ হাসিনার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়ায়। বাংলাদেশ সেনা সদর দপ্তরে এই বৈঠকের পরপরই সেনাপ্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগ ঘোষণা করেন। উপরন্তু, তিনি বলেছেন যে তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কাছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী একটি অস্থায়ী প্রশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি জানাবেন।